![]() |
চিত্রঃ নোংরা দশবিধ সংষ্কার |
বেদ হিন্দুদের মূল ধর্মগ্রন্থ। হিন্দুদের সব যায়গায় তো আঘাত করা হয়েছে। তো এই মূলেও বা আঘাত করা হয়নি সেটারও বা নিশ্চয়তা কি? আমার মনে হয় একশ্রেণীর স্বার্থান্বেষী মহল এটাকেও বিকৃত করার চেষ্টা করেছে। এখানেও মনে হয় অবান্তর কিছু ঢোঁকানো হয়েছে নিজেদের স্বীয় স্বার্থ উদ্ধারের নিমিত্তে। এই যে বেদে দশবিধ সংষ্কারের কথা বলা হয়েছে এটাকে তো আমি সাপোর্ট করতে পারছি না। উপনয়ন নেওয়ার জন্য নাকি শাস্ত্রে ব্রাম্মণ,ক্ষত্রিয়,বৈশ্যদের ক্ষেত্রে যথাক্রমে সাত,তের ও সতের বছর বয়সের বিধান রাখা হয়েছে। সত্যিই হাস্যকর। আমার মস্তিষ্ক এতটা এখনও বিকৃত হয়নি যে এটাকে আমি মেনে নেব। এটা যদি আমার প্লাটফর্মের কেউ কঠোরভাবে মানার চেষ্টা করে বা চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে তাহলে আমি স্পষ্টভাষায় বলতে চাই এর বিপক্ষে আমার অবস্খান কঠোর হবে। হিন্দুদের জন্য কাজ করছেন ভাল কথা কিন্তু আবল তাবল নিয়ে বেশি চর্চা করলে হিন্দুদের আছোলা বাঁশ দিতে আমিও কিন্তু দ্বিতীয়বার ভাবব না। কাজ করতে হবে জাগতিক কল্যাণ বা মঙ্গলের জন্য, গোড়ামী সৃৃষ্টির জন্য নয়।
#লিখেছেন~পবিত্র ঘোষ।