Total Pageviews

Sunday, September 25, 2016

ভারত কি পাকিস্থানকে উচিত শিক্ষা দিতে হামলা চালাবে ?

চিত্রঃ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রমদী উত্তেজিত অবস্থায় নওয়াজ শরীফের সাথে।

ভারত একটি পরমানু শক্তিধর দেশ। একইভাবে পাকিস্তানও। সম্প্রতি ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরের উরি সীমান্তে পাকিস্তানি জঙ্গীগোষ্ঠীর ভারতীয় সেনাবাহিনীর উপর গুপ্ত হামলা নিয়ে দুই শিবিরেরে মধ্যেই বেশ উত্তেজনা বিরাজ করছে। দুই পক্ষই একে অন্যকে বেশ হুমকি ধামকি দিচ্ছে। তবে ভারত কি আসলেই পাকিস্থানকে উচিত শিক্ষা দিতে হামলা চালাবে? আমার কিন্তু সেরকম কিছু মনে হচ্ছে না। এক্ষেত্রে তারা নিশ্চয় তাদের বৃহৎ স্বার্থের কথা আগে বিবেচনা করবে। কারন জনসংখ্যার দিক থেকে ভারত প্রায় ১৩০ কোটি আর পাকিস্তান মাত্র  ১৭ কোটি যা আনুপাতিক হারে ভারতের তুলনায় অনেক কম । তাই ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ হলে মৃতের হার পাকিস্তানের চেয়ে ভারতেরই বেশি হবে। তবে এটা ঠিক যে ভারতের কাছে পাকিস্তান আসলে কিছুই না। এক পারমানবিক অস্ত্র ছাড়া অন্যান্য ক্ষেত্রে পাকিস্তান ভারতের কাছে আসলেই জিরো। এমনিতেই দেশটি এশিয়ার মধ্যে সন্ত্রাসী জন্মদানে শীর্ষে অবস্থান করছে। একারনে পশ্চিমা দেশসহ অন্যান্যরা পাকিস্তানের উপর বেশ ক্ষ্যাপা বৈকি। এই সুযোগটা অবশ্যই ভারত কাজে লাগাবে কারন তারা পাকিস্তানের মত অতটা মাথা মোটা বলে আমার মনে হয় না। তারা ভালভাবেই জানে যুদ্ধ কখনও সঠিক সমাধান হতে পারে না। কারন এতে লাভের থেকে ক্ষতির ভাগটাই বেশি হয়। ভারত যদি পাকিস্তান আক্রমন করে তবে যে চাপটি এখন পাকিস্তানের উপর সেই চাপটি তখন তাদের নিজেদের উপর এসেই বর্তাবে। তাই ক্রমবর্ধমান এই অর্থনীতির দেশটি এখনই যুদ্ধের মত ভূল সিদ্ধান্ত হয়তো নেবে না। তবে এক্ষেত্রে ভারতের উচিত হবে তাদের কুটনৈতিক তৎপরতাকে আরও বেশি সমৃদ্ধশালী করে পাকিস্তানকে চরম বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দেওয়া। বিশ্ব থেকে তাদেরকে আলাদা করে দেওয়া। সেটাই হবে সঠিক সিদ্ধান্ত। পাকিস্তানের কাছে জীবনের কোন মূল্য না থাকলেও ভারতের কাছে প্রত্যেকটি জীবনই অত্যন্ত মূল্যবান। তাই এখনই যুদ্ধ বা সংঘাত এর মত ঘটনাকে ভারত অবশ্যই এড়িয়ে যাবে।

Saturday, September 24, 2016

মুখ্য মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এ কেমন নীতি?

চিত্রঃ মুসলিম তোষনকারী মমতা।

মুখ্য মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। হ্যাঁ আমি পশ্চিম বঙ্গের এক অসভ্য, বর্বর, সুবিদাবাদী এক রাজনীতিকের সম্পর্কে কিছু বলতে চাই। দিনকে দিন তাঁর বর্বরতার সীমাটা অতিক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশ পর্যন্ত কেঁপে উঠছে। এই নারী একটা বিশেষ সম্প্রদায়কে অতিরিক্ত প্রশ্রয় দিয়ে নিচের চেয়ারটাকে কুক্ষিগত করার প্রয়াসে অতিরিক্ত ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন বলে মনে হচ্ছে। সম্প্রতি তাঁর আদর্শের এতটাই অবনতি হয়েছে যে তিনি প্রত্যেক নাগরিকের সম অধিকারের সাংবিধানিক প্রক্রিয়াটি প্রায় ভূলতে বসেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ রয়েছে যেমন-বাংলাদেশের রাজাকার দল জামায়াত ইসলামের পৃষ্ঠপোষক,গনমাধ্যমে মুসলিমদের অপরাধকে লুকানোর প্রচেষ্টা,হিন্দুদের ধর্মানুভূতিতে আঘাত ও নিজের ক্যাডার বাহিনী দ্বারা জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টিসহ বেশকিছু অপরাধে লিপ্ত তিনি। এতকিছু সত্বেও ভারতের জনগন এই ক্ষমতালোভী বেশ্যাকে প্রশ্রয় দিচ্ছে কেন সেটাই আমার বোধগোম্য নয়। আমার বিশ্বাস আগামীতে এই ভয়ঙ্কর নারীকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করে ভারতের মুক্ত বুদ্ধির জনগন তাঁদের সম অধিকার আদায়ে এক ধাপ এগিয়ে যাবে।

Tuesday, September 20, 2016

পশু হত্যা করে স্রষ্টাকে সন্তুষ্ট করা অসম্ভব।

পশু হত্যা করে স্রষ্টাকে সন্তুষ্ট করা যায় কি? আমাদের ধর্মেই তো আছে জীব হত্যা মহাপাপ আবার ‘মা‘ কালিকে সন্তুষ্ট করতে আমরাই নির্বিঘ্নে পাঠা বলি দিচ্ছি। আবার সেই পাঠার মাংস নিয়ে চলে মারামারি। এটা সম্পূর্ণরূপে অনধিকার চর্চা নয় কি? আসুন আমরা একবার আমাদের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করে দেখি যা আমরা সৃষ্টি করতে পারি না তা কিভাবে আমরা কেড়ে নিতে পারি তাও আবার তারই সৃষ্ট জীব? এটা আসলে কোন ধর্মই নয়। সৃষ্টিকর্তাকে সন্তুষ্ট করতে তারই সৃষ্টজীবকে হত্যা করাটা সম্পূর্ণরূপে অমানবিক এবং অধর্ম চর্চা বলে আমি মনে করি। আরে ধর্ম তো জাগতিক কল্যাণের জন্যই আর জাগতিক কল্যাণ মানে শুধু মানুষের কল্যাণ নয়; জাগতিক কল্যাণ মানে সকল জীব অর্থাৎ সমগ্র পৃথিবীর কল্যাণ। তবে হ্যাঁ মাংস খাওয়ার জন্য পশু হত্যা করা সেটা ঠিক আছে কারন মাংস আমিও খাই আপনি, আপনারা সবাই খান তবে তার জন্য নির্দিষ্ট যায়গা আছে যেটাকে বলে কসাইখানা। কিন্তু ধর্মের উদ্দেশ্যে উল্লাসের সহিত পশু হত্যা করাটা সম্পূর্ণ অধর্ম নয় কি? আমি কিন্তু এটা নিঃসন্ধেহে বলতে পারি যে,আমাদের ধর্ম গ্রন্থে এরকম কিছুই নেই। এটা আসলে সম্পূর্ণরূপে স্বতীদাহ প্রথার মত মানুষ্য সৃষ্ট অসুস্থ একটি প্রথা, একটি সামাজিক ব্যাধি। সুতরাং মানুষ হিসেবে আমাদের উচিত হবে এই অসভ্য প্রথা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসা। কারন ধর্ম যখন সমাজের কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না তখন বিবেককে ধর্মের কাজে ব্যবহার করতে হয়। আমাদেরকে মনে রাখতে হবে আমাদের অবস্থান যেন মানবতার বিপক্ষে না যায়। এটি কিন্তু শধু হিন্দুদের ক্ষেত্রে নয়,মুসলিমদের ক্ষেত্রেও সমানভাবে প্রযোজ্য।

Thursday, September 1, 2016

দেখ বাঙালী কত নিকৃষ্ট !

বাঙালী একটা নিকৃষ্ট জাতি তার প্রমান এরা বারবার দিয়ে চলছে। কত কমিক জানেরে এরা! আজকে যেমন পত্রিকায় দেখলাম ছাত্রলীগের এক ছাগী পলি না কি যেন নাম তার সে নাকি তার বিয়ের গায়ে হলুদের আসর কলেজ ক্যাম্পাসে বেস জাকজমক ভাবে আয়োজন করেছে আর এসব জেনেও কলেজ কতৃপক্ষের কিছু ছাগু নিরব ভূমিকা পালন করছে। এইসব আনাংলা ছাগুদের না মেরে ভাত থাওয়া যায়? আবার আরেক যায়গায় দেখলাম একদল পাঠা এক নিরীহ শিশু শ্রমিকের পায়ুপথে পাম্পার দিয়ে বাতাস ঢুঁকিয়ে তাকে নির্দয়ভাবে হত্যা করেছে। কি অসভ্য বর্বর জাতি এরা! মানুষ হত্যার কি অভিনব পন্থা! এদের খুন করার স্টাইল দেখলে হিটলারও লজ্বা পেতে বাধ্য। এই পাঠাদের হাতের কাছে পেলে সত্যি সত্যি মা কালির সামনে বলি দিয়ে রক্তস্মান করতাম। সালা বেজম্মার পো!